রাজনীতি সংবাদ প্রতিবেদন
প্রকাশের সময় : ১৮ ডিসেম্বর ২০২০, ১০:০৯ অপরাহ্ণ
দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বীতার জন্য ৬১ জন প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে আওয়ামী লীগ। আজ (১৮ ডিসেম্বর) শুক্রবার বিকেলে গণভবনে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে দলের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভায় দলীয় প্রার্থীদের এই তালিকা চূড়ান্ত করা হয়।
আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২০ই ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার মধ্য দিয়ে ৬১টি পৌরভায় নির্বাচনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হচ্ছে। ২২ ডিসেম্বর প্রার্থীতা যাচাই-বাছাই ও ২৯ ডিসেম্বর প্রত্যাহার শেষে ১৬ জানুয়ারি এসব পৌরসভায় ভোট হবে। দ্বিতীয় দফায় ৬১টি পৌরসভার মধ্যে ২৯টিতে ইভিএমে এবং বাকি ৩২টি পৌরসভায় ব্যালটে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
৬১ পৌরসভায় মেয়র প্রার্থী হলেন যারা:
দিনাজপুরের সদর পৌরসভায় রাশেদ পারভেজ, বিরামপুরে আক্কাস আলী, বীরগঞ্জে মো. নূর ইসলাম, নীলফামারীর সৈয়দপুরে রাফিকা আকতার জাহান, কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে ফরহাদ হোসেন ধলু, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ আবদুল্লাহ আল মামুন, গাইবান্ধা সদরে শাহ মাসুদ জাহাঙ্গীর কবীর, বগুড়া শেরপুরে আবদুস সাত্তার, সারিয়াকান্দিতে আলমগীর শাহী, সান্তাহার আশরাফুল ইসলাম মন্টু, নওগাঁ নজিপুরে রেজাউল কবির চৌধুরী, রাজশাহীর গোদাঘাটের কাকনহাটে একেএম আতাউর রহমান খান, ভবানীগঞ্জে মো. আ. মালেক, বাঘার আড়ানীতে মো. শহীদুজ্জামান, নাটোরের নলডাঙ্গায় মো. মনিরুজ্জামান মনির, গোপালপুরে কাজী আসিয়া জয়নুল, গুরুদাসপুরে মো. শাহনেওয়াজ আলী, সিরাজগঞ্জ সদরে সৈয়দ আবদুর রউফ মুক্তা, উল্লাপাড়ায় এসএম নজরুল ইসলাম, বেলকুচিতে বেগম আশানুর বিশ্বাস, রায়গঞ্জে আবদুল্লাহ আল পাঠান, কাজিপুরে আবদুল হান্নান তালুকদার, পাবনার ঈশ্বরদীতে ইছাহাক আলী মালিথা, ফরিদপুরে খন্দকার মো. কামরুজ্জামান মাজেদ, সাঁথিয়ায় মাহবুবুল আলম, ভাঙ্গুরায় মো. গোলাম হাসনাইন এবং সুজানগরে রেজাউল করিম।
এ ছাড়া মেহেরপুরের গাংনী পৌরসভায় আহম্মেদ আলী, কুষ্টিয়া সদরে আনোয়ার আলী, কুমারখালীতে মো. সামছুজ্জামান অরুন, ভেড়ামারায় শামিমুল ইসলাম ছানা, মিরপুরে এনামুল হক, ঝিনাইদহের শৈলকুপায় কাজী আশরাফুল আজম, বাগেরহাটের মংলাপোর্টে শেখ আবদুর রহমান, মাগুরা সদরে খুরশীদ হায়দার টুটুল, পিরোজপুর সদরে হাবিবুর রহমান মালেক, টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে খন্দকার মনজুরুল ইসলাম তপন, কিশোরগঞ্জ সদরে পারভেজ মিয়া, কুলিয়ারচরে সৈয়দ হাসান সারওয়ার মহসিন, ঢাকার সাভারে হাজী মো. আবদুল গনি, নরসিংদীর মনোহরদিতে মোহাম্মদ আমিনুর রশীদ, নারায়ণগঞ্জের তারাবোতে হাছিনা গাজী, ফরিদপুরের বোয়ালমারিতে সেলিম রেজা, শরীয়তপুর সদরে পারভেজ রহমান, ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় বিল্লাল হোসেন সরকার, ফুলবাড়িয়ায় গোলাম কিবরিয়া, নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে লতিফুর রহমান রতন ও কেন্দুয়ায় আসাদুল হক ভুইয়া।
সুনামগঞ্জ জেলা সদর পৌরসভায় নাদের বখত, ছাতকে আবুল কালাম চৌধুরী, জগন্নাথপুরে মিজানুর রশীদ ভুঁইয়া, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে জুয়েল আহমেদ, কুলাউড়ায় সিপার উদ্দিন আহমেদ, হবিগঞ্জের মাধবপুরে শ্রীধাপ দাশ গুপ্ত, নবীগঞ্জে গোলাস রসূল রাহেল চৌধুরী, কুমিল্লার চান্দিনায় শওকত হোসেন ভুইয়া, ফেনীর দাগনভুঁইয়ায় ওমর ফারুক খাঁন, নোয়াখালীর বসুরহাটে আবদুল কাদের, চট্টগ্রামের সন্দ্বীপে মোক্তাদের মাওলা সেলিম, খাগড়াছড়ি সদরে নির্মলেন্দু চৌধুরী এবং বান্দরবানের লামায় জহিরুল ইসলাম।