সোমবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪ | ১৬ বৈশাখ, ১৪৩১ | ১৯ শাওয়াল, ১৪৪৫

মূলপাতা প্রেস রিলিজ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের ভূমিকা প্রশংসনীয়’


রাজনীতি সংবাদ ডেস্ক প্রকাশের সময় :২৯ আগস্ট, ২০২৩ ১১:০৪ : পূর্বাহ্ণ
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন সমাজবিজ্ঞানী প্রফেসর ড. অনুপম সেন।
Rajnitisangbad Facebook Page

সরকারের বর্তমান উন্নয়ন ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের ভূমিকা প্রশংসনীয় বলে মন্তব্য করেছেন খ্যাতিমান সমাজবিজ্ঞানী প্রফেসর ড. অনুপম সেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশবিরোধী অপশক্তি মোকাবিলায় তরুণ প্রজন্মকে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে।

সোমবার (২৮ আগস্ট) চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের বঙ্গবন্ধু হলে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে এ সভার আয়োজন করে সুচিন্তা ফাউন্ডেশন।

সুচিন্তা বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট জিনাত সোহানা চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও দেবাশীষ পাল দেবুর সঞ্চালনায় সভায় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন।

সভায় প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের সমন্বয়ক জিনাত সোহানা চৌধুরী।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু রাজনীতিতে প্রবেশ করেছিলেন প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন নিশ্চিত করার জন্য, তার গোটা জীবন বিশ্লেষণ করলে এ কথা নির্দ্বিধায় বলা যায়। পাহাড়সম প্রতিকূলতার মধ্যে দাঁড়িয়েও তিনি গরিব-দুঃখী ও শ্রমজীবী মানুষের কথা বলেছেন। মাত্র সাড়ে ৩ বছরে বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গড়ার নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশের উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ, ক্ষমতায়ন ও অধিকারের জন্য সুযোগ সৃষ্টি করেছেন।

জিনাত সোহানা চৌধুরী বলেন, বঙ্গবন্ধু আমাদের চিরন্তন প্রেরণার উৎস। তার কর্ম, নীতি, আদর্শ ও দর্শন বেঁচে থাকবে অনন্তকাল। তার উন্নয়ন দর্শনকে ব্যাখ্যা, বিশ্লেষণ ও প্রয়োগ অত্যন্ত জরুরি।

সংসদ সদস্য নোমান আল আহমুদ বলেন, শোষণহীন সমাজ গড়ার জন্য বঙ্গবন্ধু এক সুদীর্ঘ সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছেন, সবসময় শোষণের বিরুদ্ধে, বঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন, রুখে দাঁড়িয়েছেন শোষকদের বিরুদ্ধে। শোষণকে তিনি দেখেছেন বঞ্চনার একটি শক্তিশালী খুঁটি হিসেবে, সাম্যের পরিপন্থী হিসেবে এবং মানবাধিকারের সঙ্গে সংগতিহীন হিসেবে।

সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন বাচ্চু বলেন, বঙ্গবন্ধু সাগরের সমান বিশাল। তাঁকে নিয়ে এক দিনের আলোচনা যথেষ্ট নয়। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আরও জানার, তাকে বিশ্লেষণ করার সুযোগ সৃষ্টিতে ধরনের আয়োজন নিয়মিত হওয়া উচিত।

আলোচনায় আরও অংশ নেন চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম, ট্যুরিস্ট পুলিশের সুপার মো. আপেল মাহমুদ, চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি ওমর হাজ্জাজ, সুচিন্তা বাংলাদেশ চট্টগ্রাম বিভাগের যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. মো. হোসেন আহামদ ও আবুল হাসনাত চৌধুরী, ফ্লোরিডা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. ইমরান প্রমুখ।

মন্তব্য করুন
Rajnitisangbad Youtube


আরও খবর