প্রথম দফায় পৌরসভা নির্বাচনে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ইভিএম ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া ককটেল বিস্ফোরণ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, এজেন্ট বের করে দেয়ার ঘটনাও ঘটেছে।
আজ সোমবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুর ১টার সময় ৭নং ওয়ার্ডের আলম শফি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ইভিএম ভাংচুর করে। এসময় কেন্দ্রের বাইরে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
সকালে পৌর-সদরের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কলেজ কেন্দ্রের বাইরে অবস্থানরত বিএনপি প্রার্থীর সমর্থকদের বের করে দেওয়া হয়। ৬ নম্বর ওয়ার্ডের হাইস্কুল কেন্দ্রে দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এছাড়া তেমন কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। নতুন ভোটারদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। ভোটাররা স্বতর্ফূতভাবে ভোট দেন। প্রতিটি কেন্দ্রের ভেতরে বাইরে ম্যাজিস্ট্রেট এর সঙ্গে আনসার, পুলিশ, র্যাব ও বিজিবির উপস্থিতি ছিল লক্ষ্য করার মতো।
আলম শফি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রিজাইডিং অফিসার এম. এ. শহিদ ভূঞা বলেন, দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এসময় তারা ইভিএম ভাংচুর করা হয়েছে। ডাটা কার্ডটি অক্ষত থাকায় মেশিনের মধ্যে ডাটা সংরক্ষিত ছিল। দশ মিনিটের মধ্যে আরেকটি মেশিন দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা আ.লীগের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল বাকের ভূঁইয়া বলেন, কাউন্সিলর প্রার্থী পায়েল ও তার সঙ্গে থাকা সালাউদ্দিনের নেতৃত্বে ইভিএম ভাংচুর করা হয়।