রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২১ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬

মূলপাতা নির্বাচন

উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে চেয়ারম্যান হলেন যারা



রাজনীতি সংবাদ প্রতিবেদন প্রকাশের সময় :৩০ মে, ২০২৪ ১০:০২ : পূর্বাহ্ণ

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে সারাদেশে ৮৭ উপজেলায় ভোট হয়েছে। এর মধ্যে ১৬টি উপজেলায় ইভিএমে এবং বাকিগুলোতে ব্যালট বাক্সে ভোটগ্রহণ করা হয়।

বেশ কিছু উপজেলায় ভোট কারচুপি নিয়ে প্রার্থীদের অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগ ও বিচ্ছিন্ন সংঘর্ষের মধ্য দিয়ে ভোট শেষ হয়। সন্ধ্যার পর থেকে ফলাফল ঘোষণা করে রিটার্নিং কর্মকর্তারা।

তৃতীয় ধাপে কম-বেশি ৩৫ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

এর আগে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় ভোট হয় ৮ মে, যেখানে ভোটের হার প্রায় ৩৬ শতাংশ। দ্বিতীয় ধাপে ১৫৬ উপজেলায় ২১ মে ভোট পড়ে প্রায় ৩৮ শতাংশ।

দেশের মোট ৪৯৫ উপজেলার মধ্যে ৪৮৫ উপজেলা পরিষদে চার ধাপে ভোট হচ্ছে এবার। ৫ জুন হবে চতুর্থ ধাপের ভোট।

তৃতীয় ধাপে ৮৭ উপজেলায় চেয়ারম্যান হয়েছেন যারা-

লংগদু (রাঙামাটি): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাবুল দাশ বাবু আনারস প্রতীকে ১৬ হাজার ৯৮৬ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সভাপতি আব্দুল বারেক সরকার পেয়েছেন ১২ হাজার ৮২৬ ভোট।

নানিয়ারচর (রাঙামাটি): ইউপিডিএফ সমর্থিত অমর জীবন চাকমা আনারস প্রতীকে ৬ হাজার ১৫৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জ্যোতিলাল চাকমা পেয়েছেন ৪ হাজার ১৬২ ভোট।

অভয়নগর (যশোর): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সরদার অলিয়ার রহমান চেয়ারম্যান পদে মোটরসাইকেল প্রতীকে ৫৪ হাজার ৭১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের রাজঘাট-নওয়াপাড়া শিল্পাঞ্চল শাখা জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক রবিন অধিকারী ব্যাচা পেয়েছেন ৪৮ হাজার ২২১ ভোট।

বাঘারপাড়া (যশোর): জেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার বিপুল ফারাজী মোটরসাইকেল প্রতীকে ৫২ হাজার ১৯৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক রাজীব কুমার রায় ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২০ হাজার ৮১৪ ভোট। রাজীব সাবেক সংসদ সদস্য রনজিৎ রায়ের বড় ছেলে।

শিবপুর (নরসিংদী): উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফেরদৌসী ইসলাম কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৪৭ হাজার ৭৮৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল মান্নান ভুঁইয়া স্মৃতি পরিষদের সদস্যসচিব আরিফুল ইসলাম মৃধা দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ৪৩ হাজার ৭৯ ভোট। ফেরদৌসী ইসলাম স্থানীয় সংসদ সদস্য সিরাজুল ইসলাম মোল্লার স্ত্রী।

সদর (নীলফামারী): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুজার রহমান আনারস প্রতীকে ৪৮ হাজার ৫৩৯ ভোট পেয়ে দ্বিতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবকে সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান দীপক চন্দ্র চক্রবর্তী ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৮ হাজার ৪৬ ভোট।

ডামুড্যা (শরীয়তপুর): জেলা আওয়ামী লীগের ক্রীড়া সম্পাদক আব্দুর রশীদ গোলন্দাজ ঘোড়া প্রতীকে ২৪ হাজার ৯৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মো. আলমগীর মাঝি মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৭১৫ ভোট।

গোসাইরহাট (শরীয়তপুর): ঢাকার তেজগাঁও থানা আওয়ামী লীগের ক্রীড়া সম্পাদক মো. মোশারফ হোসেন সরদার হেলিকপ্টার প্রতীকের ২০ হাজার ১৮৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম ঘোড়া প্রতীকের আওয়ামী লীগ কর্মী মাসুদ আলম পেয়েছেন ১৪ হাজার ৩৯৩ ভোট।

সদর (মানিকগঞ্জ): জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুদেব সাহা মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতীকে ৩৪ হাজার ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইসরাফিল হোসেন কাপ-পিরিচ প্রতীকের ৩১ হাজার ৫৫৯ ভোট পেয়েছেন।

সাটুরিয়া (মানিকগঞ্জ): জাসদের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান আলী সাজু মোটরসাইকেল প্রতীকে ২২ হাজার ৮৩২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আমজাদ হোসেন লাল মিয়া কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ১৫ হাজার ৩৬১ ভোট।

সদর (মানিকগঞ্জ): জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুদেব সাহা মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতীকে ৩৪ হাজার ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইসরাফিল হোসেন কাপ-পিরিচ প্রতীকের ৩১ হাজার ৫৫৯ ভোট পেয়েছেন।

সাটুরিয়া (মানিকগঞ্জ): জাসদের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান আলী সাজু মোটরসাইকেল প্রতীকে ২২ হাজার ৮৩২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আমজাদ হোসেন লাল মিয়া কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ১৫ হাজার ৩৬১ ভোট।

মোহনগঞ্জ (নেত্রকোণা): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহীদ ইকবাল ঘোড়া প্রতীকে ৩০ হাজার ৫৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা আমিনুল ইসলাম খান সোহেল পেয়েছেন ১৬ হাজার ৪৫৪ ভোট।

মদন (নেত্রকোণা): উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. ইফতেখারুল আলম চৌধুরী ঘোড়া প্রতীকে ১৮ হাজার ৬৭৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুল কুদ্দুস আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১০ হাজার ২৬৯ ভোট।

কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার): ইমতিয়াজ আহমেদ বুলবুল মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪৬ হাজার ৬৪০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক মো. রফিকুর রহমান আনারস প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ৩০ হাজার ৭১২।

বিজয়ী ইমতিয়াজ আহমেদ বুলবুল কৃষিমন্ত্রী উপাধ্যক্ষ মো. আব্দুস শহীদের আপন ছোট ভাই।

শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার): ভানুলাল রায় কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৪২ হাজার ৬৬৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বীর মুক্তিযোদ্ধা আছকির মিয়া মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৮৭৬ ভোট।

সদরপুর (ফরিদপুর): উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি শহিদুল ইসলাম বাবুল আনারস প্রতীক নিয়ে ৪০ হাজার ৩৩৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী শফিকুর রহমান মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৫০৮ ভোট।

ভাঙ্গা (ফরিদপুর): আলগী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাউসার ভূঁইয়া দোয়াত-কলম প্রতীকে ৬২ হাজার ৮৭২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি মোখলেসুর রহমান সুমন ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৫১ হাজার ৩৩০ ভোট।

রামু (কক্সবাজার): আওয়ামী লীগ নেতা সিরাজুল ইসলাম ভুট্টো মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪৩ হাজার ৮০৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটকম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সোহেল সরওয়ার কাজল পেয়েছেন আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১৬ হাজার ৯৮৪ ভোট।

উখিয়া (কক্সবাজার): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী ৩৮ হাজার ৫২৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবুল মনসুর চৌধুরী মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২৭ হাজার ৫২২ ভোট। জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী স্থানীয় সংসদ সদস্য শাহীন আক্তার চৌধুরীর ছোট ভাই এবং এ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির শ্যালক।

টেকনাফ (কক্সবাজার): আওয়ামী লীগ নেতা জাফর আহমদ আনারস মার্কায় ৫২ হাজার ৩৬৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি নুরুল আলম টেলিফোন মার্কায় পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৯০২ ভোট।

সদর (দিনাজপুর): সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইমদাদ সরকার ৫৫ হাজার ৬৪ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা ও বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম পেয়েছেন ১৮ হাজার ৩১৩ ভোট।

খানসামা (দিনাজপুর): নির্দলীয় সহিদুজ্জামান শাহ ৩৩ হাজার ৯৯৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রাকেশ গুহ পেয়েছেন ২১ হাজার ৪৭৮ ভোট।

চিরিরবন্দর (দিনাজপুর): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুনীল কুমার সাহা ৩৭ হাজার ৯৯৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান পেয়েছেন ১৯ হাজার ১৪৯ ভোট।

পীরগঞ্জ (ঠাকুরগাঁও): উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আখতারুল ইসলাম মোটরসাইকেল প্রতীকে ৬০ হাজার ৮০০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজওয়ানুল হক বিপ্লব ঘোড়া মার্কায় পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৩১৫ ভোট।

সদর (বগুড়া): চেয়ারম্যান পদে জেলা যুবলীগের সভাপতি শুভাশিষ পোদ্দার লিটন আনারস প্রতীকে ৩৫ হাজার ৭৭১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু সুফিয়ান সফিক ঘোড়া প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৪ হাজার ১৮৫ ভোট।

শাজাহানপুর (বগুড়া): উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি সোহরাব হোসেন ছান্নু মোটরসাইকেল সাইকেল প্রতীকে ৫৩ হাজার ২১৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বেচ্ছাসেবক লীগের জেলা সভাপতি সাজেদুর রহমান শাহীন আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪২ হাজার ১১২ ভোট।

শাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ): চেয়ারম্যান পদে সাবেক পৌর মেয়র ও আওয়ামী নেতা হালিমুল হক মিরু আনারস প্রতীকে ৫৫ হাজার ২১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হামিদ লাবলু কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ২৯ হাজার ৯৬৬ ভোট।

শাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ): চেয়ারম্যান পদে সাবেক পৌর মেয়র ও আওয়ামী নেতা হালিমুল হক মিরু আনারস প্রতীকে ৫৫ হাজার ২১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হামিদ লাবলু কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ২৯ হাজার ৯৬৬ ভোট।

শিবগঞ্জ (বগুড়া): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তা ৭৭ হাজার ১০৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফিরোজ আহমেদ রিজু পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৮০৬ ভোট।

বুড়িচং (কুমিল্লা): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আখলাক হায়দার ঘোড়া প্রতীকে ৩৭ হাজার ৭৮৭ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বাঁছির খান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৪৫৩ ভোট।

ব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা): কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আবু তৈয়ব অপি ঘোড়া প্রতীকে ৪৩ হাজার ৬৫৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সেক্টর কামান্ডার্স ফোরামের আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার সোহরাব খান চৌধুরী আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩১ হাজার ৪৭০ ভোট। অপি কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া) আসনের সংসদ সদস্য আবু জাহেরের ভাতিজা।

দেবিদ্বার (কুমিল্লা): কুমিল্লা উত্তর জেলা যুবলীগের সদস্য মামুনুর রশীদ মামুন আনারস প্রতীকে ৯২ হাজার ৫২১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কুমিল্লা উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রওশন আলীর স্ত্রী শাহিদা আক্তার ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৮০ ভোট। মামুন কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার) আসনের সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদের ছোট ভাই।

মুরাদনগর (কুমিল্লা): উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আহসানুল আলম সরকার কিশোর আনারস প্রতীকে ৮৬ হাজার ৩৭৫ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম সারোয়ার চিনু ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী পেয়েছেন ১ হাজার ৪০২ ভোট। কিশোর কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসনের সাংসদ জাহাঙ্গীর আলম সরকারের ছেলে।

মাদারগঞ্জ (জামালপুর): উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রায়হান রহমতুল্যাহ রিমু কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৪৮ হাজার ৬১৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুর রহমান বেলাল দোয়াত- কলম প্রতীকে পেয়েছেন ২৮ হাজার ২৩৪ ভোট।

মেলান্দহ (জামালপুর): জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও মেলান্দহ পৌরসভার সাবেক মেয়র দিদার পাশা মোটরসাইকেল প্রতীকে ৭৮ হাজার ৬৬৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এমদাদুল ইসলাম আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১২ হাজার ৩১১ ভোট।

তাড়াইল (কিশোরগঞ্জ): জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক মো. জহিরুল ইসলাম ভূইয়া শাহিন লাঙ্গল প্রতীকে ৩৯ হাজার ৭২৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী গিয়াস উদ্দিন লাকী মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩২ হাজার ৬৩৫ ভোট।

করিমগঞ্জ (কিশোরগঞ্জ): চেয়ারম্যান পদে অ্যাডভোকেট মোজাম্মেল হক মাখন হেলিকপ্টার প্রতীকে ২৭ হাজার ৯২৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শফিউল আলম জনি দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৬৪৮ ভোট।

মিঠামইন (কিশোরগঞ্জ): আওয়ামী লীগ নেতা এবং সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের ছোট বোন আছিয়া আলম মোটরসাইকেল প্রতীকে ২৩ হাজার ৫৬৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের বোরহান উদ্দিন চৌধুরী বুলবুল পেয়েছেন ১৩ হাজার ৫৬৪ ভোট।

ইটনা (কিশোরগঞ্জ): চৌধুরী কামরুল হাসান কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৩৫ হাজার ৪৬৪ ভোট পেয়ে তৃতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাডভোকেট আবুল কাউছার খান মিলকী মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১৭ হাজার ১৯০ ভোট।

সদর (টাঙ্গাইল): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন খান তোফা দোয়াত কলম প্রতীকে ৪২ হাজার ৪৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফারুক হোসেন মানিক পেয়েছেন ৩৫ হাজার ২০৮ ভোট।

নাগরপুর (টাঙ্গাইল): আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল বাতেনের ছেলে কে এম সালমান শামস্ আনরস প্রতীকে ২১ হাজার ৭৭৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুস ছামাদ পেয়েছেন ১৫ হাজার ৩০৬ ভোট।

দেলদুয়ার (টাঙ্গাইল): জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মাহমুদুল হাসান মারুফ কাপ-পিরিচ প্রতীকে ২৯ হাজার ২৯৭ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম শিবলী সাদিক পেয়েছেন ১৮ হাজার ৯৫৪ ভোট।

ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ): আওয়ামী লীগ নেতা বদরুল আলম প্রদীপ ৪৮ হাজার ৩৯২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা পরিষদ সদস্য আবু বকর সিদ্দিক দুলাল ভূইয়া চিংড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ৩৮ হাজার ৫৩৯ ভোট।

ফুলবাড়ীয়া (ময়মনসিংহ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদ ঘোড়া প্রতীকে ৩৮ হাজার ৬২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের মো. কামরুজ্জামান পেয়েছেন ২৬ হাজার ৩০৪ ভোট।

ত্রিশাল (ময়মনসিংহ): বিএনপি বহিষ্কৃত নেতা মুহাম্মদ আনোয়ার সাদাত কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৩৯ হাজার ৩৬৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হিসেবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কৈ মাছ প্রতীকের জাহিদুল ইসলাম জুয়েল পেয়েছেন ৩১ হাজার ৮৯০ ভোট।

ফেঞ্চুগঞ্জ (সিলেট): ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আশফাকুল ইসলাম সাব্বির আনারস প্রতীকে ১২ হাজার ৫৫৮টি ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ১২ হাজার ৪ ভোট।

বিয়ানীবাজার (সিলেট): আবুল কাশেম পল্লব হেলিকপ্টার প্রতীকে ২০ হাজার ১৯৩ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাউতা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান গৌছ উদ্দিন শালিক পাখি প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৫৬০ ভোট।

বালাগঞ্জ (সিলেট): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনহার মিয়া আনারস প্রতীকে ২০ হাজার ৮৩৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তাকুর রহমান মফুর কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৬৮৫ ভোট।

সাদুল্লাপুর (গাইবান্ধা): উপজেলা কৃষক লীগের সহসভাপতি মো. রেজাউল করিম রেজা আনারস প্রতীকে ৩০ হাজার ২১৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আবু সাহাদত শাহ মো. ফজলুল হক রানা মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২৯ হাজার ৫৯৯ ভোট।

সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা): জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য মোস্তফা মহসিন লাঙ্গল প্রতীকে ২৭ হাজার ১১৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে জয় পেয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী খয়বর হোসেন সরকার হেলিকপ্টার প্রতীকে পেয়েছেন ২১ হাজার ৯১৮ ভোট।

গঙ্গাচড়া (রংপুর): মোকারম হোসেন সুজন ঘোড়া প্রতীকে ২৯ হাজার ৪১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রুহুল আমিন কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ২৮ হাজার ২০৮ ভোট।

সদর (রংপুর): মো. ইকবাল হোসেন আনারস প্রতীকে ২৮ হাজার ২৬৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম সাব্বির আহমেদ কাপ-পিরিচ মার্কায় পেয়েছেন ১৩ হাজার ৬৩৭ ভোট।

রাণীনগর (নওগাঁ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য রাহিদ সরদার কাপ-পিরিচ প্রতীকে ২৩ হাজার ৪৬৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আসাদুজ্জামান কৈ মাছ প্রতীকে পেয়েছেন ১৪ হাজার ৫৪৮ ভোট।

আত্রাই (নওগাঁ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবাদুর রহমান কৈ মাছ প্রতীকে ২১ হাজার ৪৭৬ ভোট পেয়ে চতুর্থবারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আজিজুর রহমান পলাশ জোড়া ফুল প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৪৭৮ ভোট।

পবা (রাজশাহী): জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক ফারুক হোসেন ডাবলু আনারস প্রতীকে ৩৪ হাজার ৪৬২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি এমদাদুল হক পেয়েছেন ২৯ হাজার ৮৯৮ ভোট।

মোহনপুর (রাজশাহী): উপজেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক আফজাল হোসেন বকুল আনারস প্রতীকে ৩১ হাজার ১১৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আল মমিন শাহ গাবরু কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ২৯৭ ভোট।

চৌহালী (সিরাজগঞ্জ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. তাজ উদ্দিন দোয়াত-কলম প্রতীকে ১৪ হাজার ৪৩৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ফারুক হোসেন ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৩০২ ভোট।

বোয়ালখালী (চট্টগ্রাম): আওয়ামী লীগের জাহেদুল হক হেলিকপ্টার প্রতীকে ৩০ হাজার ৫৭৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের মো. শফিক আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১৯ হাজার ১১০ ভোট।

চন্দনাইশ (চট্টগ্রাম): প্রবাসী ব্যবসায়ী জসীম উদ্দীন আহমেদ মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩৮ হাজার ৩৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু আহমেদ চৌধুরী ঘোড়া প্রতীকে ২২ হাজার ৭৪ ভোট পেয়েছেন।

পটিয়া (চট্টগ্রাম): চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য মো. দিদারুল আলম দোয়াত-কলম প্রতীকে ৫৬ হাজার ৫৪১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ হারুনুর রশিদ আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৪৬ হাজার ১৪২ ভোট।

আনোয়ারা (চট্টগ্রাম): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি কাজী মোজাম্মেল হক ৫৮ হাজার ৮৩০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান তৌহিদুল হক চৌধুরী পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৮০৭ ভোট।

ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুন্নবী চৌধুরী ৪৭ হাজার ৭৭১ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

ভুরুঙ্গামারী (কুড়িগ্রাম): শিমুলবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এজাহার আলী ২৭ হাজার ৬৫১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

নাগেশ্বরী (কুড়িগ্রাম): জাতীয় পার্টির নেতা মো. মহিবুল হক খোকন ৫১ হাজার ১০১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

সাতক্ষীরা সদর (সাতক্ষীরা): জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মশিউর রহমান বাবু ৩১ হাজার ১৯৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাতক্ষীরা সদর উপজেলা আওয়ামী সাবেক সভাপতি এস এম শওকত হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২৩ হাজার ৪২ ভোট।

কলারোয়া (সাতক্ষীরা): চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আমিনুল ইসলাম লাল্টু ৪৭ হাজার ৮৪ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় দফায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বদ্বী আনারস প্রতীকের আলতাফ হোসেন লাল্টু পেয়েছেন ৪২ হাজার ৭৪১ ভোট।

ফেনী সদর (ফেনী): বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান শুসেন চন্দ্র শীল দোয়াত- কলম প্রতীকে আবারও চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ১৩ হাজার ৮৯২ ভোট। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী মনজুর আলম মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৭ হাজার ৩০৯ ভোট।

দাগনভূঞা (ফেনী): উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে টানা চতুর্থবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন দিদারুল কবির রতন।দোয়াত-কলম প্রতীকে তিনি ১ লাখ ১৭ হাজার ১৫৮ ভোট পেয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী বিজন ভৌমিক চিংড়ি মাছ প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ১৬৬ ভোট।

সোনাগাজী (ফেনী): বর্তমান চেয়ারম্যান জহির উদ্দিন মাহমুদ লিপটন দোয়াত- কলম প্রতীকে ৮৬ হাজার ১৭১ ভোট পেয়ে ফের জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জাতীয় পার্টির মো. মজিবুল হক মানিক লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৭০৯ ভোট।

আরও পড়ুন:

প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান হলেন যারা

উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে চেয়ারম্যান হলেন যারা

মন্তব্য করুন
Rajniti Sangbad


আরও খবর