রাজনীতি সংবাদ ডেস্ক প্রকাশের সময় :১৭ মে, ২০২৩ ৮:০৫ : অপরাহ্ণ
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৩তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম নগরীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়েছে। এতে নেতৃত্ব দেন যুবলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সদস্য দেবাশীষ পাল দেবু।
আজ বুধবার বিকেলে নগরীর পুরাতন রেলওয়ে স্টেশন চত্বর থেকে বর্ণাঢ্য এই শোভাযাত্রা বের হয়।
এই শোভাযাত্রায় যুবলীগের হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতাকর্মীরা ফেস্টুনসহকারে এতে অংশ নেন। ঢাকঢোল ও সানাইয়ের মন মাতানো সুরে জমকালো বর্ণাঢ্য এই শোভাযাত্রাটি পথচারীদের নজর কাড়ে।
শোভাযাত্রাটি স্টেশন রোড হয়ে নিউমার্কেট-দারুল ফজল মার্কেট-আমতলা চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। এরপর সেখানে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন দেবাশীষ পাল দেবু।
যুবলীগের সাবেক এই কেন্দ্রীয় সদস্য বলেন, সেদিন সামরিক শাসকদের রক্তচক্ষু, ভয়ভীতি উপেক্ষা করে, নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে এদেশের হতদরিদ্র মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফিরে এসেছিলেন। তিনি ফিরে না এলে এদেশ আজ পাকিস্তানের মতো অকার্যকর ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হতো।
দেবাশীষ পাল দেবু বলেন, গ্রেনেড বোমা হামলার মতো বারবার হত্যা প্রচেষ্টার পরেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার আদায়ের লড়াই থেকে সরে দাঁড়াননি। তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের ফলেই আজ তথাকথিত পরাশক্তিদের চোখে চোখ রেখে কথা বলার সাহস অর্জন করেছে বাঙালি। সেই সাহসের বাতিঘর শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে যুবলীগের নেতাকর্মীদের আত্মমর্যাদার সাথে বাঁচার লড়াইয়ের শপথ নিতে হবে। রাজপথেই মোকাবিলার সাহস নিয়ে দুর্বার প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে বিদেশী প্রভুদের দোসর এদেশের দালালদের বিরুদ্ধে।
মহানগর যুবলীগ নেতা জাকের আহমেদ খোকনের সভাপতিত্বে ও আনিফুর রহমান লিটুর সঞ্চালনায় শোভায় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা সেকান্দর আজম, চট্টগ্রাম বন্দর সিবিএর সাধারণ সম্পাদক নায়েবুল ইসলাম ফটিক, যুবলীগ নেতা সুফিউর রহমান টিপু, নুরনবী পারভেজ, জামিল আহমেদ মিলন, রঞ্জিত কুমার শীল, লোকমান হোসেন, রায়হান নেওয়াজ সজিব, মারুফ আহমেদ সিদ্দিকী, ইমতিয়াজ বাবলা, জাহিদ হোসেন খোকন, সালাউদ্দিন বাবর, ফরহাদ আবদুল্লা, মোঃ ইসমাইল, মাকসুদুল আলম জিকু, সাজ্জাদ আলী জুয়েল, কাজী আরিফ, মোঃ সালাউদ্দিন, সোহেল রানা, রেজাউল করিম মামুন, দিদারুল আলম দিদার, এমরান হোসেন, মোঃ শরিফ, সাজিবুল ইসলাম সজিব, ইকবাল হোসেন রাজু,ফারুক হোসেন সুমন, যুবায়ের হোসেন অভি, ইয়াছিন আরাফাত, সাইফুল হাবিব, মনিরুল হক, সাদ্দাম হোসেন, রমজান আলী, মোঃ হানিফ, আবু নাছের জুয়েল মাহমুদুর রহমান বাপ্পী, মোশাররফ আলী শাপলু, হোসেন আহমদ কিরন, বেলাল হোসেন, শাহজাহান বাপ্পি, মোস্তফা মামুন ভুঁইয়া, আমির হোসেন জুয়েল, টিপু খান, জাবেদ, আলী নুর রুবেল, তানভির বিন হাসান, নুরুল আজিম বাবুল, জিৎ কর বাবু,সাজ্জাদ মোঃ আরমান, শহিদুল্লা শহিদ, মাকসুদুর রহমান, নুর এলাহি সানী, মোঃ সোয়েব, মমিনুল হক মাসুম, জাহিদুল আলম আলো, রোকন উদ্দিন, মোঃ সোহেল, আনিসুর রহমান শরিফ, মোঃ মাসুম, মিন্টু আহমেদ, ইউসুফ সানী, ইমরান জনি, জাবেদ খান জুয়েল, মোঃ আরাফাত, তোফায়েল আহমেদ, শাহনেওয়াজ সাকিন, আলাউদ্দিন সোহেল, কায়সার রাজু, আব্দুল মোতালেব রানা, হেলাল উদ্দিন, হৃদয় কুমার দাশ, নুর শরিফ রকি, আবদুল্লা আল মামুন, আব্দুল মমিন রাজু, জালাল উদ্দিন রাফসি, আকবর জুয়েল,সৈয়দ সুলতান ফাহিম, নুর ইসলাম রিয়াদ, আবিদ হাসান, হারুনুর রশীদ সামিউল, সৌরেন বড়ুয়া রিও, মাইনুল হাসান সোহান, মহিম ইসলাম রায়হান, রেজাউল করিম, ইভান শাহজাহান, বিনয় দে, মোঃ সুমন, পলাশ চক্রবর্তী, মামুন হোসেন আবির, সজিব কান্তি দাশ, রাসেল শাহ, জাহিদ হাসান, মোঃ রনি, মোঃ বাপ্পি, নুর ইসলাম মানিক, আকবর, মোঃ রুবেল, মোঃ কামাল, অপু সরকার, মোঃ রাহাত, রাজেশ দাশ, রাজেশ্বর চৌধুরী, কাজী মারুফ, কেশব দাশ অগ্নি প্রমুখ।