রাজনীতি সংবাদ প্রতিবেদন প্রকাশের সময় :২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ১:৫১ : অপরাহ্ণ
অমর একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ১৯ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও দুটি প্রতিষ্ঠানকে ‘একুশে পদক ২০২৩’ প্রদান করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ সোমবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে শেখ হাসিনা নিজ হাতে বাংলাদেশের দ্বিতীয় এই সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক তুলে দেন সবার হাতে।
পুরস্কার হিসেবে সবাইকে একটি আঠারো ক্যারেটের স্বর্ণপদক, এককালীন অর্থ (চেক) ও একটি সম্মাননাপত্র দেয়া হয়।
গত ১২ ফেব্রুয়ারি নিজ নিজ ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য ‘একুশে পদক-২০২৩’ এর জন্য ১৯ জন বিশিষ্ট নাগরিক এবং দুটি সংস্থার নাম ঘোষণা করে সরকার।
এ বছর ভাষা আন্দোলন ক্যাটাগরিতে তিনজন, মুক্তিযুদ্ধে একজন, শিল্পকলায় আটজন (অভিনয়, সঙ্গীত, আবৃত্তি, চারু ও চিত্রকলা), রাজনীতিতে দুইজন, শিক্ষায় একজন ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠান, সমাজসেবায় একজন ব্যক্তি একটি প্রতিষ্ঠান এবং সাংবাদিকতা, গবেষণা এবং ভাষা ও সাহিত্যে একজন করে পুরস্কার পেয়েছেন।
ভাষা আন্দোলন ক্যাটাগরিতে পুরস্কারের জন্য খালেদা মঞ্জুর-ই খুদা, বীর মুক্তিযোদ্ধা একেএম শামসুল হক (মরণোত্তর) এবং হাজী মোহাম্মদ মজিবুর রহমানের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। শিল্পকলা বিভাগে অভিনয় ক্যাটাগরিতে মাসুদ আলী খান ও শিমুল ইউসুফ এবং সঙ্গীত বিভাগে মনোরঞ্জন ঘোষাল, গাজী আবদুল হাকিম ও ফজল-এ-খোদা (মরণোত্তর), আবৃত্তি বিভাগে জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়, শিল্পকলায় নওয়াজিশ আলী খান এবং চিত্রকলা বিভাগে কনক চানপা চাকমা পুরস্কার পেয়েছেন।
মুক্তিযুদ্ধ বিভাগে পুরস্কার পেয়েছেন মমতাজ উদ্দিন (মরণোত্তর), সাংবাদিকতায় মো. শাহ আলমগীর (মরণোত্তর), গবেষণায় ডা. মো. আব্দুল মজিদ, শিক্ষায় অধ্যাপক ডা. মাজহারুল ইসলাম (মরণোত্তর), সমাজসেবায় সাইদুল হক, অ্যাডভোকেট মঞ্জুরুল ইসলাম (মরণোত্তর), রাজনীতিতে আখতার উদ্দিন মিয়া (মরণোত্তর) এবং ভাষা ও সাহিত্যে ড. মনিরুজ্জামান।
শিক্ষা ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর এবং সমাজসেবায় বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এ পুরস্কার পেয়েছেন।
পুরস্কার হিসেবে সবাইকে একটি আঠারো ক্যারেটের স্বর্ণপদক, এককালীন অর্থ (চেক) ও একটি সম্মাননাপত্র দেওয়া হয়েছে।