রাজনীতি সংবাদ ডেস্ক প্রকাশের সময় :২২ আগস্ট, ২০২৩ ১১:২৮ : পূর্বাহ্ণ
‘২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মূল হোতা ছিলেন তারেক জিয়া। তাকে দেশে ফেরৎ এনে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’
সোমবার বিকেলে চট্টগ্রাম নগরীর ইপিজেড বে-শপিং সেন্টার চত্বরে আয়োজিত এক প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা এ দাবি জানান।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ‘২১ আগস্টের হামলায় জড়িত ছিল বিএনপি। এদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার মাস্টারমাইন্ড। তাই আদালতের রায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি তারেক রহমানসহ পলাতকদের অচিরেই দেশে এনে বিচারের রায় কার্যকর করতে হবে এবং তাদের দল-বিএনপির বিচার করতে হবে।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম ১১ আসনের সংসদ সদস্য এম এ লতিফ বলেন, ‘বিএনপি কোন রাজনৈতিক দল নয়, এরা খুনি ও ষড়যন্ত্রকারীদের সংগঠন। এরা দেশের সাম্প্রদায়িক শক্তিকে উস্কে দিয়ে দেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে চায়। এরা সিরিজ বোমা হামলা ও জঙ্গিবাদের উত্থানে জড়িত। এরাই একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলা করেছে।’
চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের সহসভাপতি দেবাশীষ পাল দেবু বলেন, ‘এই আগস্ট মাসেই ইতিহাসের চরম নির্মমতাগুলো সংগঠিত হয়েছে। ১৫ আগস্ট ও ২১ আগস্ট একই সূত্রে গাঁথা। এ মাসে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য ইতিহাসের সব থেকে জঘন্য হত্যাকান্ড গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিল। এ হামলায় জীবন দিতে হয়েছে আওয়ামী লীগের অসংখ্য নেতাকর্মীকে। সৃষ্টিকর্তার বিশেষ কৃপায় বেঁচে গিয়েছিলেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ কর্মকান্ডে জড়িত তারেক রহমানসহ সকলকে দ্রুত বিচারের দাবি জানাই।’
ইপিজেড থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক জাকের আহমেদ খোকনের সভাপতিত্বে এবং যুবলীগ নেতা মো. লোকমান ও জাহিদ হোসেন খোকনের পরিচালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন মহানগর আওয়ামী লীগের সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য মাহাবুবুল হক মিয়া, চট্টগ্রাম চেম্বারের সভাপতি ওমর হাজ্জাজ, ইপিজেড থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি হারুনর রশীদ, আওয়ামী লীগ নেতা আবু তাহের, আওয়ামী লীগ নেতা সেকান্দর আজম, মন্জুর খান, চট্টগ্রাম বন্দর সিবিএর সাধারণ সম্পাদক নায়েবুল ইসলাম ফটিক, শ্রমিক নেতা আবদুল মতিন মাস্টার, যুবলীগ নেতা সুফিউর রহমান টিপু, আনিফুর রহমান লিটু,রঞ্জিত কুমার শীল,আবদুল মান্নান,সালাউদ্দিন বাবর,ইমতিয়াজ বাবলা, ফরহাদ আবদুল্লা,ইসমাঈল,ইকবাল হোসেন রাজু,ইয়াসিন আরাফাত, ইয়াসিন আরাফাত, আবু নাসের জুয়েল, ফারুক হোসেন সুমন,কাজী আরিফ,মাহামুদুর রহমান বাপ্পি,তানভীর হাসান,মনির উদ্দিন রুবেল, বশির সরকার, আলমগীর, সাজিবুল ইসলাম সজীব, জাহিদ হোসেন, মহিম ইসলাম মহিম,কাউসার রাজু,অপু সরকার, ওসমান গনি, মিজান, আবদুল আওয়াল, জাহেদ, রাশেদ, আরমান, বাপ্পি,মিজান, আলাউদ্দিন, এরশাদ, রকি দাশ, রায়হান, রুবেল, রোকন উদ্দিন, সোহেল, আবদুস সালাম, মাসুম,সৈয়দ ফাহিম, আকবর জুয়েল, মাকসুদুর রহমান, আবিদ হাসান, রাশেদ, জসিমউদদীন জনি, আসরাফুল, ইমন, নিটু, মামুন, রাশেদ, শোয়েব, আরাফাত, জুয়েল, টিপু,ৃমনির,আনিসুর রহমান, সুমন, সাজ্জাদ হোসেন, দেলোয়ার, মেহেদী হাসান৷ রনি,আলী আকবর, ফাহিম, সাগর, সেলিম, নয়ন,সাজিব,মিরাজ, মোসাইন,ইশতিয়াক আকিব,ইশতিয়াক সাকিব, মাকসুদুল আলম জিকু, জনি, আলী নুর রুবেল, মাহিম,সাদ্দাম, সাইমুন, শুভ,আরাফাত, রুবেল, রবিন, রানা,প্রান্তি ভট্টাচার্য, সম্রাট, রাজেশ, গুল নাহার, রুবি আকতার, জৃুলেখা, নুর আকতার, নুর বেগম,রাজা শাহ,সজীব কান্তি দাশ,সামী, শুভ প্রমুখ।