শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪ | ১৪ বৈশাখ, ১৪৩১ | ১৭ শাওয়াল, ১৪৪৫

মূলপাতা খেলা

উইকেটে পড়ে থেকেও বড় লক্ষ্য দিতে পারলো না বাংলাদেশ


নিজস্ব ক্রীড়া প্রতিবেদক প্রকাশের সময় :২২ নভেম্বর, ২০২১ ৩:৫৫ : অপরাহ্ণ
Rajnitisangbad Facebook Page

প্রথম দুই ম্যাচে শুরুতে উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। টি-২০ সিরিজের শেষ ম্যাচে দ্বিতীয় ওভারে নাজমুল শান্ত ফিরলেও অন্যরা উইকেটে স্থির ছিলেন। কিন্তু পুরোটা সময় খেলেছেন টেস্ট মেজাজে।

নাঈম শেখ, শামীম ও আফিফদের ঠান্ডা ব্যাটিংয়ে ৭ উইকেটে ১২৪ রানে আটকে গেছে বাংলাদেশ।

প্রথম দুই ম্যাচে শুরুতে উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। টি-২০ সিরিজের শেষ ম্যাচে দ্বিতীয় ওভারে নাজমুল শান্ত ফিরলেও অন্যরা উইকেটে স্থির ছিলেন। কিন্তু পুরোটা সময় খেলেছেন টেস্ট মেজাজে। নাঈম শেখ, শামীম ও আফিফদের ঠান্ডা ব্যাটিংয়ে ৭ উইকেটে ১২৪ রানে আটকে গেছে বাংলাদেশ।

আজ সোমবার মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে ব্যাটিং নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ।

আজ ওপেনিংয়ে নাঈমের সঙ্গে সুযোগ পেয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। কিন্তু এতেও সাফল্য মেলেনি।

অভিষিক্ত শাহনেওয়াজ দাহানির ফুল লেন্থের গতিময় বলে শট খেলতে গিয়ে বোল্ড হন নাজমুল শান্ত (৫ রান)।

এরপর দ্বিতীয় উইকেটে কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে বাংলাদেশ। নাঈম ও শামীম হোসেন মিলে ওই জুটিতে তোলেন ৩০ রান।

কিন্তু পাওয়ার প্লে শেষেই বোলিংয়ে এসে সেই জুটি ভেঙে দেন উসমান কাদির। বোলিংয়ে এসেই শামীমকে আউট করেন এই লেগ স্পিনার।

সপ্তম ওভারে কাদিরের বলে ছক্কা হাঁকাতে চেয়েছিলেন শামীম। কিন্তু টাইমিং ঠিক ছিল না। বল উপরে উঠে যায়, সহজ ক্যাচ মুঠোয় জমান ইফতেখার আহমেদ।

২৩ বলে চারটি বাউন্ডারিতে ২২ রান করেন শামীম। দলীয় ৩৭ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় বাংলাদেশ।

শামীম ফিরলে লড়াই জমান কিছুটা আফিফ হোসেন। নাঈমের সঙ্গে গড়েন ৪৩ রানের জুটি। এটিই আজকের সর্বোচ্চ জুটি।

১৫তম ওভারে ওই জুটিও ভাঙেন কাদির। ২০ রান করা আফিফকে নিজের দ্বিতীয় শিকার বানান তিনি।

এরপর শেষ দিকে মাহমুদউল্লাহকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশকে ১২৪ রানের পুঁজি পেতে সাহায্য করেন ওপেনার নাঈম।

ওপেনিংয়ে নেমে প্রায় শেষ পর্যন্ত টিকে থাকলেও তাঁর ব্যাটিং ছিল অস্বস্তির। টি-টোয়েন্টির খেলায় তিনি ছিলেন টেস্ট মেজাজে। ৫০ বলে করেছেন ৪৭ রান। যার মধ্যে ছিল দুটি করে বাউন্ডারি ও ছক্কা। তার ৫০ বলের ইনিংসে ২২টিই ছিল ডট বল।

অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহকে (১৩) ফেরান হারিস রউফ। শেষ বলে রান আউট হন আমিনুল ইসলাম বিপ্লব (৩)। মাহেদি হাসান অপরাজিত ছিলেন ৫ রানে।

পাকিস্তানের হয়ে বল হাতে ৩৫ রান দিয়ে দুটি নেন উসমান কাদির। ১৫ রান খরচায় সমান দুটি উইকেট নেন মোহাম্মদ ওয়াসিম। সমান একটি করে নেনে দাহানি ও হারিস রউফ।

মন্তব্য করুন
Rajnitisangbad Youtube


আরও খবর